Wednesday, August 28, 2013

The Jhaalmuri Saga

The Jhaalmuri
Jhaalmuri is a roadside snack which consists of puffed rice or muri as the primary ingredient. It is prepared with a variety of ingredients like chopped onions, coconut, green chilli, raw mango and so on(the list continues) which are mixed with the muri and spiced up with mustard oil, salt and spices.

The most important ingredient for jhaalmuri is dust aka dhulo, which any bong can bet on..however there are healthy jhaalmuris, which are not considered to be kulin (elite) class. Bongs suffering from gass or ombol prepare plain muri tousled with little salt and oil. Some prefer a quite traditional version of muri mixed with onion, chillis and a dab of lemon juices while others like it with loads of spices.The jhaalmuri wallah prepares the mix live and gives u an option to choose your ingredients which would go with the muri. Comments keep flying  around the jhaalmuri corner ‘Dada amartay lonka deben na’, ‘Amartay peyaaj din’, ‘Ar ektu mashlaa din’ etc.  These secret of the jhaalmuri lies in the art of blending and each jhaalmuri wallah has his/her trademark mix.

The spread


Newspapers are an inseparable part of jhaalmuri. The taste of jhaalmuri is enhanced when wrapped in days old newspaper thonga or cones. This thongas are prepared overnignt by the jhaalmuri-wallah. The sizes are kept according to the prices one would pay for their evening snacks. The cones are prepared on the spot. The expert hand of the jhaalmuri wallah deftly curves the finest cones for their special jhaalmuri mix.

Jhaalmuri corners are available around markets, multiplexes, main roads, schools, colleges and office paras. Bongs who prefer window shopping or shopping in the multiplexes are often found in the jhaalmuri corner perched outside after their shopping. Jhaalmuri corner around schools and colleges would find teenagers hovering around them. The jhaalmuri corner by the office para has its significance too. From pay hikes to pnpc, EMA’s to breakups everything finds a place in the evening adda around jhaalmuri. It is while munching the jhaalmuri some great ideas come to being. One such is the birth of this blog. It was in one jhaalmuri corner where the idea of “Jhaalmuri” was conceived by the gang.

Jhaalmuri can also be prepared at home. But I can assure you it would never be as tasty as the roadside one. The jhaalmuri prepared by the jhaalmuri wallah mixed with dirt, dust, grease wrapped in a browned newspaper tastes much better. Anyway try it at home on a rainy evening.

Ingredients: a mug full of muri, chopped onions, chopped green chillis, chopped coconut, Haldiram bhujia, ½ tsp red chilli powder, 1 tbsp mustard oil and salt to taste

Preparation: Mix all the above ingredients thoroughly and add a dab of lime juice. Garnish with coriander leaves.


-- Suparna

The Lady



"And all that's best of dark and bright
Meet in her aspect and her eyes;"


Created by Arijita Das

The Rising Sun


Created by Subhra

Tuesday, August 27, 2013

বর্ষার ভাবুক



ঝরছে বৃষ্টি জমছে জল
আকাশের চোখ ছলছল
মেঘ যেন শুধু ডেকে যায়
ধূসর রঙের সীমানায়।
নীলিমা গেছে হারিয়ে
তাই দুটি হাত বাড়িয়ে
চাইছে না যে সূর্য
ভাবছে এ যে বড় দুর্যোগ।
গাছের ঐ সবুজ পাতায়
এই বর্ষার স্নিগ্ধতায়
বাজছে আমার কানের কাছে
টিপ টিপ ছন্দ
সাথে সাথে আসছে নাকে
ভিজে মাটির গন্ধ।
মন যে আমার মেঘের সাথী
কবি গুরুর গানে
সে যেন আজ ভেসে যেতে চায়
থাকতে চায় না প্রানে।
ভাসতে ভাসতে দেখতে পাই
কতগুলো কাক
মেঘের পানে ঠোঁট বাড়িয়ে
দিচ্ছে কেবল ডাক।
মাঝে মাঝে হঠাৎ একটা মৃদু বাতাস আসে
তার উপরেই ভর করে যাচ্ছি আমি ভেসে 
ধূসর আকাশ মৃদু বাতাস 
স্নিগ্ধ আবেশ তলে
ঐ যে আমার বাড়ির ভিতর
একটা আলো জ্বলে
ঐ যে আমার স্নেহের বাড়ি
কিছুতেইনা বুঝতে পারি
বাঁধন ছাড়া মন যে আমার
কোনো কথা মানতে নারাজ
আকাশ পথে ভেসে ভেসে
সে যেতে চায় চলে
ঐ যে দূরে সাদা রঙের
ছায়াপথের কোলে।
সশব্দে হঠাত করে গর্জে উঠে বাজ
মন তখন বুঝতে পারে
ফিরতে হবে আজ
পুনরায় সেই আকাশ ছেড়ে
স্নিগ্ধ বাতাসে ভর করে
ফিরে আসে সেই বাড়িতে
ঐ যে বাড়ির ছাদ
ফেলে আসে আকাশ মাঝে
ভাবনার সেই কাজ।।

-- দেবস্মিতা ভট্টাচার্য 



Flowers - Art of Quilling


Quilled Butterfly and Flowers

Handicraft by Urmita 

Sunday, August 25, 2013

কবিতা কাকে বলে?


কবিতা কাকে বলে? 
প্রশ্ন ছিল এক দুঃসহ কবি সম্মেলনে -
নামি দামি অনেক কবি দিলেন ব্যাখ্যা 
নেচে কুঁদে গলা ফাটিয়ে চেঁচিয়ে প্রাণপণে।

সত্যি বলছি কিছুই বুঝিনি আমরা কজনা;
গোল গোল ভাসা ভাসা কথা, অর্থ অজানা |
এক বৃদ্ধ কবি কানের কাছে বলেন 
ভায়া কিছু কি বুঝেছেন?” 
উভয় সঙ্কটে পড়ে আমতা আমতা করি-
বুঝিনি বলতে, সম্মানে লাগে 
বুঝেছি বলতে সততায় বাধে- 
বৃদ্ধ প্রবীণ চোখে, মেপে নিয়ে একদফা 
হেসে বলেন 'বুঝেছি আপনার অবস্থা, 
মনের সাথে মুখের করতে পারেন নি রফা;
আরে ভায়া আমারো তো তাই কিছু বুঝি নাই 
নেহাত বুড়ো সহজে লজ্জার মাথা খাই

দিলাম ভাসিয়ে কথাটা  আপনার কানে'
এতক্ষনে যেন ধড় প্রাণ ভাসে খুশির প্লাবনে।
এতক্ষনে যেন স্বীকারোক্তি কিছু বুঝি নাই”- 
অনায়াসে বলে ফেলা অসম্ভভ,

কলজের জোর চাই |
নিমেষে বুঝে যাই সবকিছুর মানে;
প্রবীণ বলেন 'এক ঝটকায় বুঝেছেন তাহলে?’ 
অবাক কণ্ঠে প্রশ্ন করি কে আপনি? 
হেসে বলেন,অতী- আপনার সাথী 
ভবিষ্যৎ আবার আবহমান ঘটমান| 
বলুন দেখি কবিতা কাকে বলে? 
দৃঢ় কন্ঠে বলি, এদের ভাষয় বুঝিনি 
বুঝেছি এদের অর্থহীন প্রলাপে
বুঝেছি এদের চিন্তার দৈন্যতায়-
সহজ কথাকে মোড়ক দিয়ে ঢেকে
কথার প্যাঁচে সহজ জটিল করে
জীবনের থেকে দূরে নিয়ে যাওয়া
একেই বলছে এরা কবিতা ।।
বৃদ্ধ বলেন আনন্দে –
ব্র্যাভো ভায়া একেবারে জায়গায় গেছো,
বাকি আরো শোন -
দুনিয়াকে তুমি যেমন দেখ
তেমনি সে তোমার দুনিয়া,
কবিতাকে যেভাবে বোঝ
সেভাবেই তোমার কবিতা;
সহজ কথা যাবেনা বলা,
যে যত মোড়ক চাপাবে তার পরে 
সেই হবে তত বড় কবি -
ক্রমে ক্রমে অর্থহীন শব্দের সমষ্টি
পেয়ে যাবে বিখ্যাত কবিতার তকমা -
একেকজন করবে একেক রকম মানে 
হবে কত গবেষণা- উনি বোঝাতে চেয়েছেন এই,
উনি দেখিয়েছেন এ বি সি ডি কাগজে       
জমকালো ছবি- সঙ্গে সমালোচনা, 
সাংবাদিক সন্মেলনে কবির উত্তর 
গোল গোল ভাষা ভাষা 
যার মানেই বুঝিনা - আসলে মানেই হয়না -
হয়ত একটাই মানে, অতি কৌশলে 
ছেড়ে দাও সযতনে কবিদের দলে, 
জীবন লুকিয়ে ফেল কথার আড়ালে 
মগজ প্রক্ষালন কর -

কবিতাই জীবন জীবন কবিতা নয় 
মানুষের প্রতিটিদিন কবিতা নয়
কবিতা হল জীবন বাদে আজগুবি কথা ।
লেখেনা খিদের কথা,জীবন জীবিকার লড়াই, 
বলেনা যুদ্ধের কারন,চেনায় না কসাই 
জাতি দাঙ্গা কেন হয়,কেন সন্ত্রাস দেশে দেশে
কেন ধর্ম লুকিয়ে থাকে রক্ষকের মুখোসে 
কেন আজকে খাবার নেই কোটি কোটি মানুষের 
আজ কেন দুনিয়া টা মুষ্টিমেয় অসুরের?”
এসব কথা যারা লেখে তারা মোটেও কবি নয় 
এদের মতে তাদের কথা পাতে দেওয়ার যুগ্যি নয়  
এরা সবাই দেশের শত্রু আজে বাজে কথা লেখে 
দেশের প্রগতি চায় না এরা সব কিছুতেই খুঁত দেখে 
সুখ শান্তি চায় না সুধুই আন্দলনের কথা বলে 
এদের জন্যই দেশ জুড়ে হিংসের আগুন জ্বলে
হঠাৎ করে জড়িয়ে ধরি বৃদ্ধ কবির হাতটিকে 

বলি আমি লিখে যাব যা জীবনের কথা বলে -
বাঁচার জন্য যুদ্ধ হেথা নিত্যদিন সদাই চলে 
সেই যুদ্ধে জিততে গেলে যেসব লেখা শক্তি যোগায় 
যেসব লেখা চলার পথে কোটিজনে প্রেরনা দেয় 
সেসব কথা লিখে যাব আমাদের কবিতায় 
কবিতা হল সহজে যা মানুষের কথা কয়।।


--পার্থপ্রতিম ভট্টাচার্য

Sunday, August 18, 2013

The Leap of Joy


The Leap of Joy embedded with the initials of the Jhaalmuri Gang - a masterpiece by Subhra 

Friday, August 16, 2013

Hotath Ekdin


ektu kore peyechilam tomay ami khuje
tomar hate hat diye tai chokkhu chilam bujhe...

swadhin hoye orar sukh tokhon amar gaye
nodir srote cholechilam amar nouka beye

somoy badha chilo na tokhon ja khushi tai kora
bhai r sathe khunsuti r dustumi chokh bhora

mayer sathe golpo r boner sathe ghora 
bondhu niye chola tokhon ichcha bhubon jora

tumi amar ichcha-pakhi, swopno ekechile
tumi amar rongeen akash mon jure bosechile

kokhon ami tomar jore ekla bechechilam
sarajibon thakbo omon bhebe pon je korechilam

mukti tumi shiray shiray, abeg lagam chara
bhabna tokhon topto labha, prokash korar tara

bhebechilam kolom diye rokto jhoriye debo
tomay amar bahon kore duniya kapiye debo

gorje uthe janabo amar sokol protibad
poche jaoya somaj korbo jibon theke baad

bolte giyeo hoy ni bola, hotath theme gelo
tomar sathe chola amar omni furiye gelo


Tarpor hotath ekdin ghum bhenge, suni sanai r sur
kopal e chondon sidur, ami tokhon onek dur

Tokhon hotath balish pashe rater tara gona sesh
majhe modhye mone pora tomar sathe cholar obhyesh

sorir-e tokhon sitol rokto, nibhe jaoya mon
songsar r somaj niyome badha nitano sadharon ekjon

holona amar akash choya, holo na Barun Sudipto hoya
amader hoye lorte giyei tader chole jaoya

dekhlam ami royechi pore sei pocha somajei
cholchilo sob jemon temon prothagoto niyomei

tarpor hotath ekdin dekhi tomar bristi dhoya chobi
bhule jaoya otit tumi, ami nirupay ek kobi

Mukti pakhi ekhon kothay, tumi chole gecho kon deshe?
asbe naki badhon bhenge adhar rater seshe?

bhengechure debena naki sokol obokhoy
somaj abar hobe na jemon kolpona te hoy?

amar sathe sobai tokhon sidur poreo khushi
mukti pakhi tokhon tumi abar amar hasi?


Composed by Sreyasi

ভুতের গল্পের গল্প


এই কদিন ধরে যেমন ঝমঝমে বাদলা চলছেচাতেলেভাজার সাথে চলে একমাত্র ভুতের গল্পএখনো 
অবধি পরা গল্পের মধ্যে প্রেমের আর ভুতের গল্পই সবথেকে বেশিপ্রেমের গল্পে শিহরণ না লাগলেও , 
ভুতের গল্পে শিহরিত হব না এমন আস্পদ্দা আমার আজ  নেই|  মনে পরে ছোটবেলার কথা | বৃষ্টিতে পথঘাট ভেসে গেছেরাস্তায় জল ছপছপ আওয়াজ করে কেবল কজন নাচার পথচারী ছাড়া সবাই বাড়িতে 
খিচুড়ি আর বেগুনভাজা খেয়ে ঘুম এর তোড়জোড় করছে , আমরা ঠাকুরমার পাতলা চাদর তার তলায় 
সেঁধিয়ে গিয়েছি,আর ভুতের গল্প বল বলে বায়না ধরেছি | তারপর আধবোজা জানালা  দিয়ে আশা মেঘলা আলোয় , ঝিপ্ঝিপে বৃষ্টির শব্দে ঠাকুমার হালকা গলায় ভুতের গল্পআমরা সবাই  ওর গা ঘেঁসে পুটুলি 
পাকিয়ে চোখ বড় বড় করে গল্পে মগ্ননিশ্চিন্তের ছোটবেলাঅনেক দুরে কিন্তু অনেক স্পষ্টযখন 
সন্ধ্যাবেলা রাতের খাবার বানাইহয়তো  মাছ বা মাংস রান্না করছি,gas এর পাশের জানালার ধরে 
কলাগাছের পাতাগুলো নড়ে ওঠে হাওয়ায়এখনো ঠাকুমার গল্প মনে পরে যায়একটা হাত
 যদি এসে মাছ ভাজা চায় !!!

অনেক ভুতের গল্প শোনা এবং রার ফলে স্বভাবতই কল্পনাশক্তির ওপর অনেকটা effect হত একবার 
এক আত্মীয়ের বাড়ি গেছি বেড়াতে বসার ঘরে বাবা মা রা সব গল্প করছে , আমি বই পড়তে 
ভালবাসি বলে আমায় তাদের বই ঘরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে explore  করতে খুব খুশি মনে বই এর
তাকের সামনে দিয়ে ঘুরছি , বই গুলো দেখতে দেখতেহঠা দেখলাম একটা মুখ তাকের ওপাশে ছোট করে সরে গেল , ওরে বাবা ! আমার চেঁচানোর চোটে বসার ঘর থেকে সকলে ছুটে এসেছে দেখা গেল কে যেন ভুল করে অনেক গুলো বই এর মাঝে একটা ছোট্ট আয়না রেখে দিয়েছিল !

সেই থেকে ভূত এর বই পড়তে দেখলেই মা খ্যাচখ্যাচ করত তার যথেষ্ট কারণ  ছিল হয়তো মা TV 
দেখছে , খুব মন দিয়ে কিছু একটামা কে ডাকছি , "  মা !! "
"কি ??"
"শোনো না একটু "
"বল "
"শুনেই যাও না"
"এখানে এসে বল না "
"আহ আসবে ????"
"উফ", বলে সাধের program ছেড়ে মা যখন উঠে এলো , " একটু দাড়াও না এখানে , bathroom যাব"!!! তখন মার মুখের চেহারা আর নাই বা বললাম|

এর পর গল্পের বই ছেড়ে যখন computer,CD,DVD   যুগএকদিন দুপুরে আমরা তিনজন কলেজ  ক্লাস এর পর অদিতির বাড়ি গেলামজানালা দরজা বন্ধ করে ঘর অন্ধকার করে ভুতের সিনেমা 
দেখবশুরু হলপুরো সিনেমাটা দেখলামতারপর বুঝলাম যাদের মানুষ ভাবছিলাম সিনেমায় তারাই আসলে ভূতকিন্তু এত দেরিতে বুঝেছি যে ততক্ষণে ভয় পাওয়ার সময় পেরিয়ে গেছেপরে আলাদা করে নেট  গল্প টা পরে বুঝতে হল যে কোথায় কোথায় ভয় পাওয়া উচিত ছিল|

আমার পা  তো ভেঙ্গেছিল এই ভুতের গল্পের দৌলতেতখন PG তে নতুন গেছি.এরকম  বৃষ্টির দিনবাইরে বেরোনোর কোনো scene নেইচা খাচ্ছি আর আমরা চার পাঁচ জন গল্প করছিবাকি PG খালিগীতু একটা গল্প শুরু করলোএকটি মেয়ে একটি হোস্টেল  নতুন এসেছেআর তার একটি বন্ধু জুটেছে যাকে বাকি হোস্টেল এর কেউ চেনেনা , মানে সেটাই ভূত টা আর কিবলতে বলতে গল্পের climax  গীতু চোখের নিমেষে আমার মুখের সামনে মুখটা এনে এমন ভয়ংকর একটা মুখ বানালো যে আমি একে তো গল্পের flow তে ছিলামএত ডুবে গেছি যে পত্রপাঠ ভয় পেয়ে খাট থেকে দিয়েছি লাফবৃষ্টির জল পরে মেঝে ভেজা , বাস দু সপ্তাহের জন্য sickleave, পায়ে plaster| পরে জেনেছিলামযেই PG তে নতুন আসে তাকেই এই গল্পটা এভাবেই শোনানো হয়গীতুরা বলল যে ওরা অবিশ্যি আগে কখনো কাউকে এরকম ভয় পেতে দেখেনিযাই হোক এই ragging টা ওরা এর পর থেকে বন্ধ করে দিয়েছিল|

আমার এক বন্ধুর jointfamily তে বিয়ে হয়েছেপ্রচুর লোকজন বাড়িতেতার সাথে এক দূর সম্পর্কের ঠাকুমা শাশুড়ি  আছেনখুনখুনে বুড়িকিন্তু নাতবৌ রা jeans পড়লে বা step কাটলে চোখ এড়ায়নাতা নিয়ে বলতেও ছাড়েন নাএকদিন সবাই paranormal activity দেখছে আর ভয়  কাঁটা হয়েআছে| Movie শেষ হলসবাই গুটি গুটি নিজের ঘরে যাবেঠাকুমা বলে উঠলেন, "  নাতবৌ ! একটানাচ নাই , গান নাই , এইটা কি বই দ্যাখলা ??"


গল্প শেষ করি আমাদের পাশের বাড়ির সন্তুর কথা বলেখুব ভদ্র ছেলে.রাস্তায় কাউকে "বৌটা" , "লোকটাবলে উল্লেখ করে নাএমন কি খবরের কাগজে ছাপা কোনো ছবি  (including নিরুদ্দেশ -column) -কাকু. Dabang দেখলে বলে " কাকু টা কি মারামারি করলো!! " evil dead দেখতে বসে যখনভূত টা মেয়েটার চুলের মুঠি ধরে তুর্কি নাচন নাচাচ্ছে , সন্তু বলে উঠলো " উঃ ! কাকিমাটা মেয়েটারে কিঅত্যাচার টাই না করতে আছে!! " কাকিমা মানে ভুত টা আর কি !!

Author : Sucharita
Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...