মেঘলা আকাশ ,মেঘের ছোট ছোট গুড়গুড়ানি ,বাইরে অবিরাম বৃষ্টি। বৃষ্টির জলের ছিটে গুলো বারান্দার গ্রিলের ফাঁক দিয়ে গায়ে এসে লাগছিল । বেশ মজা লাগছিল। ছোটবেলায় বৃষ্টি ভেজার রঙিন দিনগুলো উকি দিয়ে যাছিল।
সময় আর বয়সের এগিয়ে চলা যেন কাজের গতি প্রকৃতিকেও কীভাবে বদলে দিয়েছে। শৈশবের টান ছিল মায়ের নজর এড়িয়ে বৃষ্টিতে ভেজা , মাটি ঘাটা। বৃষ্টির সোদা মাটির গন্ধ মনে করিয়ে দিত রথের মেলা ,মাটির পুতুল কেনা।আর তার সাথে পাপড়,নিমকী,তেলেভাজা, বেগুনী তো আছেই। রথের মেলা দেখার জন্য দশ টাকা করে মিলত বাড়ির বড়দের থেকে.আর তার থেকে যা বাচাতাম ,সেইটুকু জমত আমার আদরের নিল রঙের মাছ ভার-এ ।আজ সেসব কথা ভাবলে ভারী অবাক লাগে।
বর্ষার দিনে গরম গরম বেগুনী আর চায়ের কাপ নিয়ে আড্ডার আনন্দ ই আলাদা
উপকরণ
পাতলা স্লাইস করে কাটা বেগুন – ৭ পিস, বেসন – ৪ বড় চামচ, চালের গুঁড়ো – ১ বড় চামচ, কর্নফ্লাওয়ার – ১ বড় চামচ, নুন স্বাদানুসার, বেকিং পাউডার – এক চুটকি, হলুদ গুঁড়ো – ১/৪ ছোট চামচ, পোস্ত – ১ চামচ, কালো জিরে – ১/৮ চামচ, বিট নুন – ১/৪ চামচ, লঙ্কা গুঁড়ো – ১/৪ চামচ, ভাজার জন্য সাদা তেল, সর্ষের তেল – ১/২ চামচ
প্রণালী
বেগুন টুকরো গুলো একটা ছড়ানো পাত্রে রেখে নুন ও লঙ্কা গুঁড়ো মাখিয়ে ৫ মিনিট রেখে দিন।
বাকি সব উপকরণ সামন্য সর্ষের তেল দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে ব্যাটার তৈরি করুন
টুকরো গুলো ব্যাটার এ চুবিয়ে ডোবা তেলে ভাজুন
ভাজা হয়ে গেলে বিট নুন ছড়িয়ে গরম গরম চায়ের সাথে পরিবেশন করুন
শৈশব কে পেছনে ফেলে আজ আমি সংসারী বউ ,আমি মা। মা এই ছোট্ট একটা শব্দ বোধহয় প্রতিটা মানুষের কাছে সব কিছুরই সাথে অঙ্গাঙ্গী ভাবে জড়িত। মা কে দেখি সময় পেলেই অনেক নিমকী করে রেখে দেয়। কোনটা মিষ্টি নিমকী তো কোনটা নোনতা নিমকী। বৃষ্টিমুখর দিনে আজ সেই নিমকির কথা মনে পরে যাচেছ। বিয়ের পরেও শাশুড়ি মা কে দেখেছি বাড়িতে কেউ এলে নিমকী বানিয়ে চা এর সাথে দিতেন। তাদের হাতের নিমকির স্বাদ-ই আলাদা। এই নিমকী টা আমার তার কাছেই শেখা
উপকরণ:ময়দা (১ কাপ),সুজি (৩ টেবিল চামচ) ,ময়াম (৩ চা চামচ),সামান্য নুন , সামান্য কালো জিরে, পরিমান মত ভাজার জন্য সাদা তেল
প্রণালী :একটি পাত্রে সব উপকরণ গুলো নিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। এরপর মিশ্রন টিতে অল্প অল্প জল মিশিয়ে ভলো করে ঠেসে ময়দার তাল মেখে নিন। এইবার ঐ ময়দার তাল থেকে ছোট ছোট লেচি কেটে নিন। একটু লম্বাটে লুচির আকারে বেলে নিন ,এবারে লুচির মাঝে ছুরি দিয়ে চিরে নিন,এমন ভাবে চিরুন যাতে শেষ ধার গুলো পুরো কেটে না যায়। এইবার আঙুল দিয়ে ধারের দুই প্রান্ত জড়ো করে টিপে সামান্য পেঁচিয়ে দিলেই নিমকী তৈরি। সাদা তেলে বাদামি করে ভেজে তুলুন।
Recipe by +Urmita Ghosh for Jhaalmuri Barsha
Authors Blog : http://umekitchen.blogspot.in/
সময় আর বয়সের এগিয়ে চলা যেন কাজের গতি প্রকৃতিকেও কীভাবে বদলে দিয়েছে। শৈশবের টান ছিল মায়ের নজর এড়িয়ে বৃষ্টিতে ভেজা , মাটি ঘাটা। বৃষ্টির সোদা মাটির গন্ধ মনে করিয়ে দিত রথের মেলা ,মাটির পুতুল কেনা।আর তার সাথে পাপড়,নিমকী,তেলেভাজা, বেগুনী তো আছেই। রথের মেলা দেখার জন্য দশ টাকা করে মিলত বাড়ির বড়দের থেকে.আর তার থেকে যা বাচাতাম ,সেইটুকু জমত আমার আদরের নিল রঙের মাছ ভার-এ ।আজ সেসব কথা ভাবলে ভারী অবাক লাগে।
বর্ষার দিনে গরম গরম বেগুনী আর চায়ের কাপ নিয়ে আড্ডার আনন্দ ই আলাদা
উপকরণ
পাতলা স্লাইস করে কাটা বেগুন – ৭ পিস, বেসন – ৪ বড় চামচ, চালের গুঁড়ো – ১ বড় চামচ, কর্নফ্লাওয়ার – ১ বড় চামচ, নুন স্বাদানুসার, বেকিং পাউডার – এক চুটকি, হলুদ গুঁড়ো – ১/৪ ছোট চামচ, পোস্ত – ১ চামচ, কালো জিরে – ১/৮ চামচ, বিট নুন – ১/৪ চামচ, লঙ্কা গুঁড়ো – ১/৪ চামচ, ভাজার জন্য সাদা তেল, সর্ষের তেল – ১/২ চামচ
প্রণালী
বেগুন টুকরো গুলো একটা ছড়ানো পাত্রে রেখে নুন ও লঙ্কা গুঁড়ো মাখিয়ে ৫ মিনিট রেখে দিন।
বাকি সব উপকরণ সামন্য সর্ষের তেল দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে ব্যাটার তৈরি করুন
টুকরো গুলো ব্যাটার এ চুবিয়ে ডোবা তেলে ভাজুন
ভাজা হয়ে গেলে বিট নুন ছড়িয়ে গরম গরম চায়ের সাথে পরিবেশন করুন
শৈশব কে পেছনে ফেলে আজ আমি সংসারী বউ ,আমি মা। মা এই ছোট্ট একটা শব্দ বোধহয় প্রতিটা মানুষের কাছে সব কিছুরই সাথে অঙ্গাঙ্গী ভাবে জড়িত। মা কে দেখি সময় পেলেই অনেক নিমকী করে রেখে দেয়। কোনটা মিষ্টি নিমকী তো কোনটা নোনতা নিমকী। বৃষ্টিমুখর দিনে আজ সেই নিমকির কথা মনে পরে যাচেছ। বিয়ের পরেও শাশুড়ি মা কে দেখেছি বাড়িতে কেউ এলে নিমকী বানিয়ে চা এর সাথে দিতেন। তাদের হাতের নিমকির স্বাদ-ই আলাদা। এই নিমকী টা আমার তার কাছেই শেখা
উপকরণ:ময়দা (১ কাপ),সুজি (৩ টেবিল চামচ) ,ময়াম (৩ চা চামচ),সামান্য নুন , সামান্য কালো জিরে, পরিমান মত ভাজার জন্য সাদা তেল
প্রণালী :একটি পাত্রে সব উপকরণ গুলো নিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। এরপর মিশ্রন টিতে অল্প অল্প জল মিশিয়ে ভলো করে ঠেসে ময়দার তাল মেখে নিন। এইবার ঐ ময়দার তাল থেকে ছোট ছোট লেচি কেটে নিন। একটু লম্বাটে লুচির আকারে বেলে নিন ,এবারে লুচির মাঝে ছুরি দিয়ে চিরে নিন,এমন ভাবে চিরুন যাতে শেষ ধার গুলো পুরো কেটে না যায়। এইবার আঙুল দিয়ে ধারের দুই প্রান্ত জড়ো করে টিপে সামান্য পেঁচিয়ে দিলেই নিমকী তৈরি। সাদা তেলে বাদামি করে ভেজে তুলুন।
Recipe by +Urmita Ghosh for Jhaalmuri Barsha
Authors Blog : http://umekitchen.blogspot.in/
Jhaalmuri
Spread Creativity. Spread Happiness.
http://from-the-jhalmuri-corner.blogspot.in/
mail: thejhaalmurigang@gmail.com
mail: thejhaalmurigang@gmail.com
No comments:
Post a Comment
Please share your valuable feedback